Tuesday, September 7, 2010
ঝুলে পড়া আশা
মামাতো বোন আশাকে চিরকাল নাকে লোলা পড়া বালিকা হিসেবেই মনে করতাম। সবসময় ময়লা জামা পড়ে থাকতো। একবার ওদের বাড়িতে গিয়ে রান্নাঘরের দরজায় দাড়ানো আশাকে দেখে স্বভাবমতো চোখ গেল বুকের দিকে। কিশোরী মেয়েদের দিকে আমি সবসময় নজর রাখি কচি স্তন উঠেছে কিনা দেখার জন্য। জানতাম আশারও উঠেনি। কিন্তু ভুল ভাঙলো যখন আলোর বিপরীতে ওর পাতলা সুতীর ময়লা ফ্রকটার ভেতর পরিষ্কার দুটো সুপারী দেখা গেল। আমি চোখ ফেরাতে পারলাম না। আরে এই লোল পড়া মেয়েটার বুকেও কচি সুপারী গজিয়ে গেছে। মেয়েটাতো এখনো জানে না কত মূল্যবান ওই দুটি কচি সুপারী। ফলে সে এখনো শিখেনি কী করে ঢেকে রাখতে হবে। তার মাও সচেতন হয়নি। গ্রামের মেয়েতো। শুধু একটা পাতলা ফ্রক আর হাফ প্যান্ট। কচি স্তন দুটো চোখা বোটা নিয়ে উকি দিচ্ছে পাতলা জামা ভেদ করে। সেদিন থেকে আশা আমার ফ্যান্টাসীতে যোগ হলো। আরো পরে আশারা শহরে এলো। তখন আমাদের বাসায় আসতো। কিন্তু ওড়না পরা তখনো শেখেনি। শেমিজও পরতো না। ফলে আশা যখন হাটতো, ওর কচি স্তন দুটো প্রবল বেগে লাফাতো, সাথে সাথে আমার অঙ্গও চিলিক চিলিক করে লাফাতো প্যান্টের ভেতরে। আশাকে খাওয়ার সুযোগ খুজতে লাগলাম। কিন্তু সাহসের অভাবে বেশীদুর যেতে পারলাম না। একদিন আশার বাসায় গিয়ে দেখি ও একা। ওর পরনে পাতলা সুতীর একটা নাইটি। যথারীতি শেমিজ-ব্রা পরে নি। এত পাতলা যে ভেতর থেকে স্তনের খয়েরী বোঁটা দেখা যেতে লাগলো। ইচ্ছে হলো তখুনি খপ করে চেপে ধরি স্তন দুটো, তারপর ইচ্ছে মতো চোষাচুষি করি। কিন্তু সাহস হলো না। পরে ভেবেছি আমি একটু সাহস করলে ওকে চুদতে পারতাম। ওকে অন্য কেউ যে চুদেছে তা বুঝেছি দেরীতে। কয়েকবছর পর দেখি সেই সুন্দর কচি স্তন দুটো ঝুলে পড়েছে। এত ছোট স্তন ঝুলে পরাটা অস্বাভাবিক। হয়তো অনেক চোষাচুষি গেছে ওগুলোর ওপর দিয়ে। ঝুলে যাবার পর আমি আগ্রহ হারিয়ে ফেলি আয়েশার ওপর। আশাকে আমার ধরা দরকার ছিল ১৩/১৪ বছর বয়সে যখন ওর বুকে সবে মাত্র কচি কচি সুপারীগুলো গজিয়েছিল, যখন ও শেমিজ পরা শেখেনি, যখন ও ওড়না পরা শেখেনি, যখন ও জানে না ওর নরম সুপারিগুলোর মূল্য কত। আমি তখন সহজেই খেতে পারতাম। এমনকি তার কয়েকবছর পরও যখন সে নাইটি পরে ঘরে বসে থাকতো তখনো তাকে আমি চেপে ধরতে পারতাম কোন এক নির্জন দুপুরে। কিন্তু ধরা হয় নি।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
This comment has been removed by the author.
ReplyDelete